Our Services
Our Surgical Treatment
Asst. Prof. Dr. Mir Rasekh Alam Ovi is the best colorectal surgeon in Bangladesh. He is the top ranked cancer specialist in Dhaka.
পাইলস বা অর্শরোগ (PILES)
পাইলস শব্দটির অর্থ পিলার। মেডিকেলের ভাষায় একে হেমোরয়েড বলা হয়ে থাকে।
মলদ্বারের রোগ মানেই …
মলদ্বারে চুলকানি (Anal Itching)
মলদ্বারে চুলকানি একটি সাধারন ঘটনা কিন্তু কখনও কখনও এটি অত্যন্ত অস্বস্তিকর ও বিব্রতকর হয়ে ওঠে। সাধারনত মলদ্বার …
বিরক্তিকর পেটের সমস্যা (IBS)
ওয়া ঠিকমত হজম হয় না, মাঝে মাঝে ব্যথা, পেটে গ্যাস এবং পায়খানার সমস্যা। দিন দিন ওজনও কমছে। তিনি বহু ..
এনাল ফিসার (Anal Fissure)
এনাল ফিসার অর্থ মলদ্বার ফেটে যাওয়া বা মলদ্বারে ঘা। মলদ্বারের হর হামেশা ঘটে থাকে এরকম রোগের মধ্যে ..
মলদ্বারের ফিস্টুলা বা ভগন্দর
ফিস্টুলাকে বাংলায় ভগন্দর বলা হলেও এর সহজ বাংলা হল নালী। মলদ্বারের ভেতরের সাথে বাহিরের
About
Ensure World standard treatment for every patient
ডঃ মীর রাশেখ আলম ওভি
সহকারী অধ্যাপক
আবাসিক সার্জন (সার্জারি) DMC
এমবিবিএস (ডিএমসি), বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এফসিপিএস (সার্জারি), এফসিপিএস (কলোরেক্টাল সার্জারি) এফএমএএস (ইন্ডিয়া), এফএসিএস (ইউএসএ)
মেম্বার, আমেরিকান সোসাইটি অব কোলন এন্ড রেক্টাল সার্জনস
মেম্বার, ইউরোপিয়ান সোসাইটি অব কলোপ্রক্টোলজি
একেই উপসর্গ ভিন্ন ভিন্ন রোগ
“অর্শ, গেজ, ভগন্দর, পাইলস, ফিস্টুলা-বিনা অপারেশনে সম্পূর্ণ নিরাময়” খুব কম মানুষই আছেন যে এ রকম চটকদার কবিরাজি কিংবা হারবাল বিজ্ঞাপন চলার পথে দেখেননি। অথচ এ সকল রোগের বিজ্ঞানসম্মত আধুনিক চিকিৎসা সম্পর্কে অনেকেই অবগত নন। এমনকি সাধারন মানুষের ধারনা নেই যে “ বৃহদন্ত্র ও পায়ুপথ সার্জারী ” নামে সার্জারীর একাটি বিশেষায়িত শাখায় যে শুধুমাত্র এ সকল রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে পড়ালেখা এবং গবেষণা করা হয়।
মলাশয় ও মলদ্বারের বিভিন্ন রোগে রোগীদের ভোগান্তির শেষ নেই। রোগীদের ভোগান্তির কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কারণ হলো –
- লজ্জাবশত রোগ লুকিয়ে রাখা
- মলদ্বারে রোগ মানেই পাইলস এ বহুল প্রচলিত ভুল ধারণা
- সময়মত চিকিৎসকের শরণাপন্ন না হওয়া
- প্রতারক ও হাতুড়ে চিকিৎসকের অপ চিকিৎসার শিকার হওয়া
- পরিচিত অন্য কোন রোগীর রোগের বিবরন শুনে নিজেই নিজের চিকিৎসা করা
মলদ্বারে রোগ মানেই পাইলস নয়। মলদ্বারে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয় যেমন – এনাল ফিসার, পাইলস, ফিস্টুলা, এবসেস, রেক্টাল পলিপ, রেক্টাল প্রোলাপ্স, রেক্টাল ক্যান্সার, পাইলোনিডাল সাইনাস, এনাল ওয়ার্ট ইত্যাদি। এ সমস্ত রোগগুলোর প্রধান উপসর্গগুলো একই এবং কাছাকাছি হওয়ার কারনে রোগীদের মনে এইরূপ ভ্রান্ত ধারনা রয়েছে যে মলদ্বারে রোগ মানেই পাইলস এবং এই রোগ ভাল হয় না। অধিকন্তু অনেক সময় একাধিক রোগ একই সাথে দেখা দিতে পারে।
এ সমস্ত রোগে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি উপসর্গ দেখা যায়। যেমন –
- মলদ্বারে ব্যথা
- জ্বালাপোড়া
- রক্ত পড়া ( ফোঁটা ফোঁটা অথবা ফিনকি দিয়ে )
- মলদ্বার ফোলা
- মলদ্বারে বাড়তি মাংস
- পায়খানা করার সময় মাংস বের হয়ে আসা
- মলদ্বারে চুলকানি
- মলদ্বারের পাশে ছোট ছিদ্র হয়ে পুঁজ পানি পড়া
- রক্ত মিশ্রিত আমাশয়
- মলত্যাগের পর পূর্ণতা না আসা
- মলদ্বার সম্পূর্ণ বের হয়ে আসা
‘এনাল ফিসার’ যেমন রক্ত পড়া উপসর্গ নিয়ে দেখা দিতে পারে তেমনি দেখা দিতে পারে মরনব্যাধি ক্যান্সারও। একবার এনাল ফিসারের চিকিৎসা নেয়া রোগীর পরবর্তীতে পায়খানার সাথে রক্ত গেলে তিনি মনে করেন রোগটি পুনরায় ফেরত এসেছে। অথচ এবার হয়ত তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত। আবার পরিচিত অন্য কোন এনাল ফিসারের চিকিৎসা নেয়া রোগীর রোগের বিবরন শুনে নিজেই নিজের চিকিৎসা করে বহুদিন ধরে ভোগা রোগীটি হয়ত প্রথম থেকেই ক্যান্সারে আক্রান্ত। এ কারনে তিনি যখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন ততদিনে রোগটি জটিল আকার ধারন করেছে। অথচ রেক্টাল ক্যান্সারও সঠিক সময়ের সঠিক চিকিৎসায় সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য।
মলদ্বারের রোগগুলোর অনেকগুলোই প্রাথমিকভাবে শুধুমাত্র খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার পরিবর্তন এবং ঔষধের মাধ্যমে নিরাময় সম্ভব। সঠিক সময়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে এ রোগগুলোর শতকরা ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে বিনা অপারেশনে চিকিৎসা সম্ভব। একজন মলদ্বারের চিকিৎসায় পারদর্শী সার্জারী বিশেষজ্ঞ সহজেই রোগের ভিন্নতা অনুযায়ী চিকিৎসা প্রদান করতে পারেন। চিকিৎসকের সাথে সময় নিয়ে আপনার রোগ সম্পর্কে খোলাখুলি আলোচনা করে সচেতনতার পরিচয় দিয়ে রোগের জটিলতা এড়িয়ে চলুন।
We Are Always Open For Your
Health Services
We ensure low-cost surgery solution for colon and rectum cancer diseases
Our Best Patients Video
Lorem Ipsum Dolor Sit.
প্রশ্ন-উত্তর
রোগীরা কেন ভোগান্তির শিকার হন ?
মলদ্বারের রোগে রোগীরা নানা ধরনের ভোগান্তির শিকার হন। এর প্রধান কারণগুলো হলো—
- লজ্জাবশত রোগ লুকিয়ে রাখা।
- মলদ্বারের রোগ মানেই পাইলস—এই ভুল ধারণা।
- সময়মতো চিকিৎসকের শরণাপন্ন না হওয়া।
- প্রতারক ও হাতুড়ে চিকিৎসকের অপচিকিৎসার শিকার হওয়া।
- পরিচিত অন্য কোনো রোগীর অভিজ্ঞতা শুনে নিজেই নিজের চিকিৎসা করা।
সাধারণ মানুষ মলদ্বারের রোগ সম্পর্কে কী ভুল ধারণা পোষণ করে?
সাধারণ মানুষের মধ্যে সবচেয়ে প্রচলিত ভুল ধারণা হলো, মলদ্বারের রোগ মানেই পাইলস বা অর্শ। অথচ মলদ্বারে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে, যেমন—
- এনাল ফিসার
- পাইলস
- ফিস্টুলা
- এবসেস
- রেক্টাল পলিপ
- রেক্টাল প্রোলাপ্স
- রেক্টাল ক্যান্সার
- পাইলোনিডাল সাইনাস
- এনাল ওয়ার্ট ইত্যাদি।
এ রোগগুলোর উপসর্গ প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় অনেকে মনে করেন, মলদ্বারের সব রোগই পাইলস এবং এটি ভালো হয় না।
মলদ্বারের রোগগুলোর সাধারণ উপসর্গ কী কী?
মলদ্বারের রোগগুলোর প্রধান কিছু উপসর্গ হলো—
- মলদ্বারে ব্যথা।
- জ্বালাপোড়া অনুভব করা।
- পায়খানার সময় রক্ত পড়া (ফোঁটা ফোঁটা অথবা ফিনকি দিয়ে)।
- মলদ্বার ফুলে যাওয়া।
- মলদ্বারে অতিরিক্ত মাংসের অংশ অনুভব করা।
- মলত্যাগের সময় মাংস বের হয়ে আসা।
- মলদ্বারে চুলকানি।
- মলদ্বারের পাশে ছোট ছিদ্র হয়ে পুঁজ-পানি পড়া।
- রক্ত মিশ্রিত আমাশয় হওয়া।
- মলত্যাগের পরও অস্বস্তি বা অসম্পূর্ণতার অনুভূতি থাকা।
- মলদ্বার সম্পূর্ণ বের হয়ে আসা।
মলদ্বারের রোগগুলোর সাধারণ উপসর্গ কী কী?
মলদ্বারের রোগগুলোর প্রধান কিছু উপসর্গ হলো—
- মলদ্বারে ব্যথা।
- জ্বালাপোড়া অনুভব করা।
- পায়খানার সময় রক্ত পড়া (ফোঁটা ফোঁটা অথবা ফিনকি দিয়ে)।
- মলদ্বার ফুলে যাওয়া।
- মলদ্বারে অতিরিক্ত মাংসের অংশ অনুভব করা।
- মলত্যাগের সময় মাংস বের হয়ে আসা।
- মলদ্বারে চুলকানি।
- মলদ্বারের পাশে ছোট ছিদ্র হয়ে পুঁজ-পানি পড়া।
- রক্ত মিশ্রিত আমাশয় হওয়া।
- মলত্যাগের পরও অস্বস্তি বা অসম্পূর্ণতার অনুভূতি থাকা।
- মলদ্বার সম্পূর্ণ বের হয়ে আসা।
এনাল ফিসার ও রেক্টাল ক্যান্সারের উপসর্গ কীভাবে একই হতে পারে?
এনাল ফিসার এবং রেক্টাল ক্যান্সারের অন্যতম সাধারণ উপসর্গ হলো মলত্যাগের সময় রক্ত পড়া। অনেক রোগী একবার ফিসারের চিকিৎসা নেওয়ার পর পুনরায় রক্ত পড়লে মনে করেন, আগের রোগটি ফিরে এসেছে। অথচ এটি ক্যান্সারও হতে পারে।
এছাড়া, কেউ যদি পরিচিত কারও ফিসারের অভিজ্ঞতা শুনে নিজের চিকিৎসা নিজেই করেন, তাহলে তার আসল রোগ হয়তো ক্যান্সার, যা সময়মতো ধরা না পড়লে জটিল আকার ধারণ করতে পারে। অথচ রেক্টাল ক্যান্সারও সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিলে সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য।
মলদ্বারের রোগগুলোর চিকিৎসা পদ্ধতি কী?
রোগ গোপন না করে যত দ্রুত সম্ভব বিশেষজ্ঞ সার্জনের পরামর্শ নেওয়া উচিত।হাতুড়ে ও প্রতারক চিকিৎসকদের ফাঁদে না পড়ে বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা নিতে হবে।চিকিৎসকের সাথে রোগ সম্পর্কে খোলাখুলি আলোচনা করে সচেতন হতে হবে।খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার পরিবর্তন করলে অনেক রোগ সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।